রাত্রির নীরবতা খান খান করে দেয় মরচে ধরা গ্রিল কে ওখানে? উত্তর মেলেনি, একঝাক বাদুড় ওড়ে সশব্দে। পায়ের ছাপগুলো স্পষ্ট, বেশ আদুরে দাগ! দূর থেকে মহুয়ার গন্ধ আসে, ঘন আধার জুড়ে মায়া ভবঘুরে বাতাসের ঝাপটা ভোগাচ্ছে ভীষণ কে এসেছিল?
এই তো, আরেকটা ছাপ, এটা অগ্রগামী তারপর? দলছুট ক্যানভাস! উবু হয়ে ঘ্রান নেয় তরুন কবি কর্পুরের গন্ধ? এটা আমার চেনা শরীর! আবছায়া অন্ধকারে উঁকি দেয় গত বসন্তের সস্তা নূপুর!
আখতারুজ্জামান সোহাগ
সে সব-ই ফিরে আসে প্রতিক্ষণে, প্রতি মুহূর্তে। সেই পদচিহ্ন, চেনা শরীরের কর্পূরের গন্ধ, গত বসন্তের সস্তা নূপুর। কিছু প্রশ্ন হানা দেয় আজও কি হতে পারত, কিংবা কি হলে কি হতে পারত। শাশ্বত অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন কবি দারুণ কাব্যিকতায়। কবিতা তাই হয়ে উঠেছে ভীষণ উপভোগ্য। শুভকামনা রইল।
মোঃ মহিউদ্দীন সান্তু
অপরাজিতা, "কেন আরেকটু সাহস করো নি!"
ইস, যদি অপরাজিতা আর একটু সাহস করত !!!
খুব মিষ্টি কবিতা, খুব ভালো লাগলো, চমৎকার লিখেছেন, অনেক অনেক শুভকামনা।
অপরাজিতার সাহসিকতায় দৃশ্যায়নটা মিষ্টিই হতো। তবুও এমনইবা কম কিসে। হৃদয় চেরা যে ভালোবাসা তা কজনইবা অনুধাবন করার সুযোগ পায় :)
সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা, ভালো থাকুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।